লেখক : আব্দুল কাদেরপ্রকাশনী : সময়ের সুর প্রকাশনপৃষ্ঠা : ৬৪ভাষা : বাংলাআইএসবিএন : ৯৭৮৯৬৪৯৯৩৫৫৭৫ ভূমিকা : ২০২৪ সালের জুলাই আগস্ট মাস বাঙালি জাতির ইতিহাসে স্মরণীয় দিন । বাংলাদেশে জুলাই বিপ্লব বা অভ্যুত্থান নামে পরিচিত, যা আমাদের জাতীয় জীবনে এনেছে এক নব অধ্যায়ের সূচনা । সময়টা দ্রোহের, বিদ্রোহের, স্লোগানের । শোষণ, উৎপীড়ন ও বৈষম্যীনহীন সমাজ বিনির্মাণের । তারুণ্য শক্তির উত্থানের । দেশপ্রেমিক বিপ্লবী জনতাকে সাথে নিয়ে সারাদেশের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা পড়ুয়া এক ঝাঁক তরুণ, তরুণীদের বিপ্লব, অভ্যুত্থান । তাঁদের দৃঢ়, বলিষ্ঠ কন্ঠধ্বনি কাঁপিয়ে দেয় শাসকের মনসদ । আর এই অভ্যুত্থান কে চির স্মরণীয় করে রাখতে কবি রচনা করেছেন এক কিংবদন্তি কাব্য ‘ চব্বিশের বিপ্লবী কবিতা । ‘ কবিতাগুলো পাঠকের মনে প্রেরণা জাগাবে । বিগত দিনের তথা সাড়ে পনের বছরের দুঃশাসনের দুঃখ,কষ্টের কথা মনে করে দিবে । এই গ্রন্থের কবিতাগুলো বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আবৃত্তি করা যাবে। বিজয় দিবস, একুশে ফেব্রুয়ারি, স্বাধীনতা দিবস, শোক দিবস, রাজনৈতিক বক্তব্য প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে পাঠ করা যাবে ।
Read More
লেখক : ফিরোজ আহম্মেদপ্রকাশনী : বৃত্তকলা একাডেমিপৃষ্ঠা : ৬৪সংস্করণ : ১ম প্রকাশ, ২০২৫ভাষা : বাংলা এই জনতা সেই জনতা দৈব নাকি দুর্বিপাক নাকি বিধাতার অভিশাপ ঘুরছি আমরা ঘুরব কত অন্ধকারের আলেয়ায়? গেল যারা আসলো কারা আসবে আরও কতজন আমজনতা টালমাতাল বলতে এতো কিসের ভয়? স্বৈরাচার আর দুরাচার মিলেমিশে হয় একাকার! জ্ঞানী গুণী সরল সহজ আকাশ ছোঁয়া তারার আলো দেশ ছাড়িয়ে বিশ^ জোড়া নবীন প্রবীণ মিলে মিশে দেশটা কি যায় না গড়া? কপটতার নিয়ম কানুন শাসন করার কূটকৌশল চাপিয়ে দেওয়া শিকল বেড়ি আমজনতা ভেঙে দিবে শিকল বেঁধা লোহার আগল! এই জনতা সেই জনতা জাগরণের অভয় চিত্তে স্বাধীন দেশের মুক্তি পাগল।
Read More
লেখক : রুদ্র সাহাদাৎপ্রকাশনী :বুননপৃষ্ঠা : ৫৬আইএসবিএন : ৯৭৮৯৮৪৯৮৫৭৩৩৪ এই যে জীবনযাপন, সেই জীবনের পারিপার্শ্বিকতা, পারিপার্শ্বিকতার অনেক ভেতরের, অনেক গহনের বিপুল উচ্চারণ-অযোগ্য ক্ষোভ-ক্রোধ, দুনিয়াটাই বদলে ফেলার বিস্ফোরক ভাবনা আর অপ্রতিহত প্রেমময় উচ্ছ্বাস কবিতাভাবনার কেন্দ্রে কেবলই ঘুরে-ঘুরে কথা কয়। এইসব বিচিত্র, অদৃশ্য সব লহরি ঘিরেই একটি মানুষ প্রবেশ করে কবিতার অত্যুজ্জ্বল, কুহকী কমলবনে। ভাবনা ও ভাবুকতার এই দীপমালা ক্রমে ব্যক্তিকে পৌঁছে দেয় মানবসভ্যতার বিশাল সদনে। মানুষের সৃষ্টিশীল সত্তার গহনে, প্রকৃত ও পরম প্রত্ন অরণ্যে। এভাবেই একটি সচেতন সত্তা মহাবিশ্বের সৃষ্টিবৈচিত্র্যেও নমিত হয়ে পড়ে অজান্তে। ফলে একটা সাধু সদ্ভাব তাকে ঘিরে রাখে সর্বক্ষণ। এই ভাবনা তাকে নিঃস্ব করে দিতে পারে জীবনের কুহেলি মন্দিরে। আবার এই ভাবনাই তাকে রাজন্যের শিরোপা পরিয়ে দিতে পারে। এই শিরোপাই নজরুলের ভাষায় ‘আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্নিশ’ …।
Read More