লেখক : আসিফ নজরুলপ্রকাশনী : প্রথমা প্রকাশন পৃষ্ঠা : 256, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st editon, 2025আইএসবিএন : 9789849917267, ভাষা : বাংলা এ বইটি দশটি অধ্যায়ে বিভক্ত। এতে চিত্রিত হয়েছে শেখ হাসিনার শাসনকালে বাংলাদেশের রাজনীতি, দুঃশাসন, আইনের অপব্যবহার, দমন-পীড়ন, নির্বাচনব্যবস্থার ধ্বংসসাধন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, বিচারব্যবস্থার দলীয়করণ, শিক্ষাঙ্গনে অরাজকতা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও উন্নয়নের নামে অনৈতিকতার চর্চা, ভারততোষণ এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের নানা দিক। অধ্যাপক আসিফ নজরুল রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের প্রবল ঝুঁকি উপেক্ষা করে এই সব নিবন্ধ লিখেছেন এমন এক ভীতিকর পরিবেশে, যখন আওয়ামী লীগের স্বৈরতান্ত্রিক শাসনযন্ত্র ভিন্নমত প্রকাশকারী নাগরিকদের বিরুদ্ধে ছিল খÿহস্ত।২০২০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দৈনিক প্রথম আলোয় প্রকাশিত এই সব নিবন্ধে তিনি তুলে ধরেছেন সাম্প্রতিক বাংলাদেশের সামগ্রিক দুর্দশার কথা, অন্বেষণ করেছেন এই নৈরাশ্যজনক অবস্থা থেকেপরিত্রাণের পথ।গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও মানবাধিকার এবং স্বাধীন মত প্রকাশের অধিকারের পক্ষে সব সময় সোচ্চারকণ্ঠ লেখক-কলামিস্ট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে একজন প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণকারী। এ বইয়ের শেষ অধ্যায়ে রয়েছে সেই ঝুঁকিপূর্ণ সংগ্রামমুখর দিনগুলোর প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা-অনুভূতির কথা।
Read More
লেখক : মোঃ আহমাদুল হকপ্রকাশনী : ইচ্ছাশক্তি প্রকাশনীপৃষ্ঠা : 80, কভার : হার্ড কভার, সংস্করণ : 1st Published 2025আইএসবিএন : 9789843572868, ভাষা : বাংলা আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আলহামদুলিল্লাহ। সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহ তা-আলার জন্য যিনি আমাকে “মাতৃভূমি নয়তো মৃত্যু” কাব্যগ্রন্থটি পাঠক সমাজের হাতে তুলে দেওয়ার তৌফিক দান করেছেন। দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক আমাদের প্রিয় নবি হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর প্রতি। কবিতা বইটি দেশ, মাটি ও মানুষ নিয়ে অনবদ্য এক লেখা। ফ্যাসিস্ট সরকারের গত ১৬ বছর, চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের, ৫ আগস্টের পরবর্তী দিনগুলো এবং আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের দ্বারা আমাদের প্রিয় দেশের সীমানা নিয়ে যঢ়যন্ত্রের কথা কবিতার ছন্দে লিপিবদ্ধ করার চেষ্টা করেছি মাত্র। আমার প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার বারবার জীবন বাজী রেখে দেশের জন্য লড়াই করার বিরত্ব গাঁথা কথাগুলো সবার সামনে তুলে ধরায় আমার এই ছোট্ট প্রয়াস। আমার এই “মাতৃভূমি নয়তো মৃত্যু” কাব্যগ্রন্থটি পড়ে যদি কারো মনে দেশপ্রেম জাগ্রত হয় তাহলেই আমার এই লেখা সার্থক হয়েছে বলে মনে করবো। কাব্যগ্রন্থটির মধ্যে যে সকল ভুল-ত্রুটি রয়েছে তা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন বলে আমি আশা করি। মহান আল্লাহ আমাদের সকলের অন্তরে নিজ নিজ ধর্ম এবং দেশপ্রেম জাগ্রত করে দিন। আমাদের ভালো ভালো কাজগুলো কবুল করুন। আমিন। লেখক, মোঃ আহমাদুল হক
Read More
লেখক : ফায়াজ শাহেদপ্রকাশনী : অক্ষরবৃত্ত পৃষ্ঠা : 160, কভার : পেপার ব্যাক, সংস্করণ : 1st editon, 2025আইএসবিএন : 9789849875888, ভাষা : বাংলা একাত্তর আমাদেরকে পাকিস্তান থেকে মুক্তি এনে দিয়েছে। কিন্তু এই মুক্তি হস্তচ্যুত হয়ে দিল্লির জাদুঘরে গ্লাসবন্ধি হয়ে গেছিল। প্রভুত্বের জাদুঘরে। চব্বিশ ছিল জাদুঘর ভেঙ্গে মুক্তি-ঐতিহ্য ছিনিয়ে আনবার যুদ্ধ।কেউ কেউ একাত্তর ও চব্বিশকে মুখোমুখি দাঁড় করাচ্ছেন৷ এটা ঠিক নয়। একাত্তরকে পুনরুদ্ধারের লড়াই, চব্বিশ। একাত্তরকে একজন আহত মানুষ কল্পনা করা হলে, চব্বিশ আহতের অক্সিজেন। একাত্তরকে আরোগ্য করে চব্বিশ। পূর্ণতা দেয় চব্বিশ। একাত্তর ও চব্বিশ সাংঘর্ষিক চেতনা নির্মাণ করে না। ঘাটতি পূর্ণতার ইতিহাস নির্মাণ করে। একাত্তরের ঘাটতিতে পূর্ণতা দেয় চব্বিশ। বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্বাদ দিল্লির জিহ্বা দিয়ে অনুভবের রেওয়াজই, একাত্তরের ঘাটতি। কেউ কেউ বলতে চান চব্বিশের লড়াই হাসিনা উৎখাতের লড়াই। আমি বলব, এই চিন্তা সঠিক নয়।ফটোতে আঘাত করলে কেউ শরীরে নয় হৃদয়ে ব্যথা পায়। আত্মসম্মানে গ্লানি লাগে। হাসিনা হাসিনা নয়, দিল্লির ফটো। হাসিনাকে দেখলে দিল্লি দেখা হয়ে যায়৷ এই ফটোতে যখন আঘাত লাগে, দিল্লির অন্তরফ্রেমে তখন রক্তের ঢেউ খেলে উঠে। অন্যায্যতার ঢেউ। বেহায়ার ঢেউ। বেশরমের ঢেউ। শোষণ ও বঞ্চনার ঢেউ। আধিপত্যত্ববাদের ঝনঝন শব্দের ঢেউ। সেই ঢেউয়ের ভাঁজে ভাঁজে আগুনের স্ফুলিঙ্গ ধরিয়ে দিয়েছে চব্বিশের বাংলাদেশী তরুণ প্রজন্ম। জুলাই অভ্যুত্থান ছিলো মূলত আওয়ামী লীগের দিল্লিবাদী কেরানিগিরি ধ্বংসের জিহাদ। তাই বলি, চব্বিশের লড়াই হাসিনা বিরোধিতার […]
Read More
লেখক : আফরোজা আক্তার সীমাপ্রকাশনী : জলধি পৃষ্ঠা : 60, কভার : -, সংস্করণ : ১ম প্রকাশ, ২০২৫আইএসবিএন : 9789849986546, ভাষা : বাংলা ওরে নাফিজ, ওরে কলিজার টুকরা!গুলিটা যখন বুকে এসে লাগল তখন কি মনে হচ্ছিল তোর?মায়ের মুখটা কি খুব মনে পড়ছিল?বাবাকে দেখতে মন চাইছিল?খুব পিপাসা পেয়েছিল কি?কিছু কি বলার বাকি ছিল কাউকে?খুব কষ্ট হচ্ছিল বাপজান?
Read More
লেখক: মাহবুব আলম শেখ হাসিনার শাসনামলে ভারত বাংলাদেশকে তাদের নিজেদের খাস তালুকে পরিণত করে ফেলেছিল। বানিয়ে ফেলেছিল একটা উপনিবেশ। শেখ হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে ভারতের সেই খাস তালুক উপনিবেশ হাতছাড়া হয়ে গেছে। বাংলাদেশের ছাত্র জনতা শেখ হাসিনাকে হটিয়ে বাংলাদেশকে ভারতের আধিপত্য ও দখল দারিত্ব থেকে মুক্ত করেছে। ফলে তালুক হারিয়ে ভারত উন্মাদ হয়ে গেছে। যা ইচ্ছে তাই বলছে, তাই করছে। আন্তর্জাতিক রীতিনীতির ধার ধারছে না। আসলে গরু হারালে কৃষকের যে অবস্থা হয় ভারতের অবস্থা হয়েছে তাই। ভারত ভাবতেই পারেনি যে, বাংলাদেশ একটা স্বাধীন সার্বভৌম দেশ, পৃথক দেশ, পৃথিবীর অষ্টম বৃহত্তম দেশ। তারুণ্যে ভরপুর দেশ। যে দেশ শেখ হাসিনার মত স্বৈরাচারি ফ্যাসিস্টকে পরাজিত করতে পারে সেই দেশ যে কী দেশ তা ভারতের বুঝার কথা না।
Read More