লেখক : আল মাসুদ হাসানউজ্জামানপ্রকাশনী : প্রথমা প্রকাশন ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণ। অভ্যুত্থানটি এ দেশের নতুন পথচলায় অন্যতম প্রভাবক এবং প্রচলিত ব্যবস্থার পরিবর্তে এক নববাস্তবতার জায়গা নির্দেশ করে। এতে প্রতিফলিত হয়েছে সুষ্ঠু গণতন্ত্র চর্চা ও বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠাসহ সুশাসনের জন্য তরুণ প্রজন্ম এবং জনগণের তীব্র আকাঙ্ক্ষা। এ বইটিতে গণ-অভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিত, দেশে গণতন্ত্র চর্চার সংকট, আন্দোলনের কারণ ও প্রকৃতি, নেতৃত্ব, কৌশল, ছাত্রসমাজ ও রাজনৈতিক এবং বিভিন্ন সংগঠনের ভূমিকাসহ গণ-অভ্যুত্থানের বহুমাত্রিক প্রভাব ও সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো পর্যালোচনা করা হয়েছে। বইটি তথ্যসমৃদ্ধ এবং গভীরতর গবেষণায় খোরাক জোগাতে সক্ষম
Read More
লেখক : মোঃ মতিউর রহমানপ্রকাশনী : মিফতাহ প্রকাশনী বিপ্লব কখনো এমনি এমনি আসে না। প্রতিটি বিপ্লবের পেছনে থাকে বেদনার ইতিহাস, ত্যাগের কাহিনি এবং রক্তের সিঁড়ি বেয়ে এগিয়ে যাওয়া এক অদম্য সংগ্রাম। ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লবও তেমনই এক অধ্যায়। প্রায় দুই হাজার শহীদের আত্মত্যাগ এবং ১৮ হাজারের বেশি আহত মানুষের নিঃস্বার্থ সংগ্রামের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি ফ্যাসিবাদ মুক্ত এক নতুন বাংলাদেশের সম্ভাবনা। কিন্তু আজ, মাত্র কয়েক মাস পর, আমরা কি সেই স্বপ্ন ভুলতে বসেছি? শহীদদের রক্ত আর আহতদের ত্যাগ কি আমাদের কাছে শুধুই অতীতের গল্প? এই বিপ্লবের আদর্শ এবং স্পিরিট আমাদের হৃদয়ে ধারণ না করলে সেই ইতিহাস ধীরে ধীরে মিলিয়ে যাবে। এই চিন্তা থেকেই জুলাই বিপ্লবে “১০০ শহিদের গল্প” রচনার প্রয়াস। এই বইয়ে আমি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি সেই সব মর্মস্পর্শী ১০০ জন শহিদের বীরত্বগাথা, যারা আমাদের স্বাধীনতার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। তাদের কাহিনিগুলো আমাদের ভবিষ্যৎ গড়ার দিকনির্দেশনা। আমাদের দায়িত্ব শুধু এই গল্পগুলো সংরক্ষণ করা নয়, বরং তা ছড়িয়ে দেওয়া—পরবর্তী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়া। কারণ, জাতি তার ইতিহাস ভুললে পথ হারায়। আশা করি, এই বই পাঠকদের অনুপ্রেরণা জোগাবে এবং আমাদের সেই আদর্শের প্রতি আরও একবার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে শেখাবে। – লেখক
Read More
লেখক : মিনহাজুল ইসলাম জায়েদপ্রকাশনী : দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড(ইউ পি এল) জুলাই-আগস্ট ২০২৪-এর অভ্যুত্থানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছিল প্রতিরোধের অন্যতম স্তম্ভ। তাদের প্রবল ঐক্যের মুখে বারংবার ব্যর্থ হয়েছে পুলিশ বিডিআর-র্যাব-ছাত্রলীগের বহুমুখী আক্রমন। কিন্তু এই শিক্ষার্থীরা আন্দোলনটি কীভাবে পরিচালনা করেছেন? কারা ছিলেন তাদের সংগঠক? অরাজনৈতিক বলে পরিচিত এই প্রজন্মের মাঝে রাজনৈতিক চেতনার বীজ কীভাবে অঙ্কুরিত হলো? আতঙ্কের সেই দিনগুলোতে তারা কীভাবে ঐক্য ধরে রেখেছেন? তাদের অতীত কী? ভবিষ্যত নিয়ে তারা কী ভাবছেন? জুলাই-আগস্টের ঘটনাবলি শুধু স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা নয় বরং বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বিপ্লব ও গণঅভ্যুত্থানের ইতিহাসে একটি অসাধারণ সংযোজন। ফ্যাসিবাদী সরকার ও তার সকল রাষ্ট্রীয় কলকব্জার বিরুদ্ধে কীভাবে এই আন্দোলনটি গড়ে উঠলো, কীভাবে মরিয়া প্রতিরোধ গড়ে উঠলো, সেই অনুসন্ধানের, একটি প্রয়াস এই সাক্ষাৎকারের সংকলনটি। বৈষম্যবিরোধী সম্মিলিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পনেরোজন সমন্বয়কের নিজের মুখ থেকেই এমনি আরও অজস্র প্রশ্নের উত্তর আমরা এই গ্রন্থে শুনব। চলমান বাংলাদেশকে যারা বুঝতে চান, শুধু তাদের জন্যই নয়, ভবিষ্যতের ইতিহাসবিদ-সমাজবিজ্ঞানী-অর্থনীতিবিদ ও ভাবুকদের জন্য এই সাক্ষাৎকারের সংকলনটি একটি মূল্যবান দলিল হিসেবে বিবেচিত হবে।
Read More
লেখক : সারোয়ার তুষারপ্রকাশনী : গ্রন্থিক প্রকাশন ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান: অন্তর্বর্তী ভাবনা বইটির অধিকাংশ নিবন্ধ আগস্ট পরবর্তী সময়ে লেখা। নিবন্ধগুলোতে সমসাময়িক বিতর্কের পরিষ্কার ছাপ রয়েছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক সংস্কারের অভিমুখ নির্ধারণ করার দিকেই আমার প্রধান মনোযোগ ছিল। সরকার, রাষ্ট্র, জনগণ, সংবিধান, নির্বাচন, গণপরিষদ ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গ এ বইয়ে আলোচিত হয়েছে। স্বৈরাচারের পতন ঘটলেও কেন বাংলাদেশে স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থা থেকে যায়, এই প্রশ্ন ছিল আমার অন্যতম কেন্দ্রীয় অনুসন্ধানের বিষয়। এই অনুসন্ধান করতে গিয়ে সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার পশ্চাদপদ ও গণবিরোধী ধারণার সমালোচনা করতে হয়েছে। গণঅভ্যুত্থানের পর নির্বাচিত গণপরিষদের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করাই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র কায়েমের ধ্রুপদী পথ। অথচ দেখা যাচ্ছে, সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা বজায় রাখার নামে গণঅভ্যুত্থানকে নিছক রেজিম পরিবর্তনে সংকুচিত করা হচ্ছে। গণঅভ্যুত্থানের মতো বিরাট ঐতিহাসিক বাঁকবদলের মুহূর্তকে স্রেফ ক্ষমতার হাতবদলের মধ্য দিয়ে ছেঁটে ফেলা নব্বইয়ের তিন জোটের রূপরেখার অন্যতম প্রধান সীমাবদ্ধতা ছিল। চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানকে এই ভুল থেকে রক্ষা করতে হবে। সর্বিক পরিস্থিতি বিচারে বর্তমানে রাজনীতিতে দুটি প্যারাডাইম লক্ষ্য করা যাচ্ছে। একদিকে জুলাইয়ের ‘গণঅভ্যুত্থান প্যারাডাইম’, অন্যদিকে জানুয়ারির ‘রেজিম পরিবর্তন প্যারাডাইম’। বিদ্যমান ব্যবস্থা টিকিয়ে রেখে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর তথা জানুয়ারি প্যারাডাইম ব্যর্থ হওয়ার পর জুলাই প্যারাডাইম হাজির ও সফল হয়। কিন্তু রাষ্ট্রপতির অপসারণ প্রশ্ন সামনে আসার পর দেখা গেল, গণঅভ্যুত্থানকে স্রেফ ক্ষমতার হাত বদলে সংকুচিত করার তৎপরতার মাধ্যমে জানুয়ারি প্যারাডাইম শক্তি সঞ্চয় করতে চাইছে।গণঅভ্যুত্থানের […]
Read More
লেখক : ডা. মো. ফারুক হোসেনপ্রকাশনী : আফসার ব্রাদার্স ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি ফ্যাসিবাদ ও সাম্রাজ্যবাদী শাসনের বিরুদ্ধে এক দুর্দান্ত বিজয় অর্জন করে। তবে ২০২৪ সালের গণভান্দোলন হিল একটি নাতুন অধ্যায়, যেখানে ছাত্র-জনতার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ৩৬ জুলাই জ্যাসিবাদের পতন ঘটানো সম্ভব হয়। এ আন্দোলন ছিল গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি অরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। বাংলাদেশে ২০২৪ সালের আন্দোলনের প্রধান চালিকা শক্তি ছিল তরুণ সমাজ ও ছাত্ররা। তারা ফ্যাসিবাদী শক্তির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে রাজপথে নেমে আসে। আন্দোলনটি সাধারণ জনগণের সমর্থন পেয়েছিল, যা এক অনন্য সংহতির উদাহরণ। ফ্যাসিবাদী সরকারের দমননীতি, সংবাদমাধ্যমের উপর নিয়ন্ত্রণ এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে এই গণজাগরণ ছিল একটি সুনিদিষ্ট প্রতিবাদ। অবশেষে গণছান্দোলনের চাপে সরকার ক্ষমতা থেকে অপসারিত হয় এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। তবে এই বিজয় সহজ ছিল না। অনেক ত্যাগ, গ্রেপ্তার এবং প্রাণহানির মধ্য দিয়ে তা অর্জিত হয়েছে। বিশ্বজুড়ে ফ্যাসিবাদ একটি নতুন রূপে ফিরে আসতে দেখা যাচ্ছে। একবিংশ শতাব্দীতে ফ্যাসিবাদ আর আগের মতো একনায়কতান্ত্রিক শাসনের আদলে নেই। এটি এখন হরবেশে, যেমন। জাতীয়তাবাদী প্রবণতা, কর্পোরেট দমননীতি এবং প্রযুক্তিগত নজরদারির মাধ্যমে ফিরে এসেছে। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক বৈষম্য, অভিবাসন সংকট এবং জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়গুলোকে হাতিয়ার করে ফ্যাসিবাদী শক্তি নতুন করে জনগণকে বিভক্ত করার চেই করছে। সামাজিক মাধ্যমে স্বয়া তথ্য প্রচার এবং বিভেদ সৃষ্টিকারী নীতির মাধ্যমে জনগণের মতাদর্শকে প্রস্তাবিত করা হচ্ছে। বাংলাদেশে […]
Read More
লেখক: আহমদ মতিউর রহমান ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান ২০২৪ সরকারি চাকরিতে প্রবেশের জন্য ৫৬ পারসেন্ট কোটা আর ৪৪পারসেন্ট মেধাবীদের জন্য বরাদ্দ ছিলো। ২০১৮ সালে ছাত্ররা কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করেছিলো। আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার ছাত্রদের দাবিকৃত সংস্কার না করে কোটা বাতিল করে দিয়ে পরিপত্র জারি করেছিলো। ঐ পরিপত্রের মাধ্যমে সরকারি চাকরিতে নবম গ্রেড (পূর্বতন প্রথম শ্রেণি) এবং ১০ম -১৩তম গ্রেডের (পূর্বতন দ্বিতীয় শ্রেণি) পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান সকল কোটা বাতিল করা হয়েছিলো। এটা কিন্তু ছাত্ররা চায়নি। তারা চেয়েছিলো সংস্কার, বাতিল চায়নি। বাতিল করে দিয়ে সংকটের বীজ রেখে দেয়া হয়েছিলো। আর সেটারই প্রকাশ ঘটে ২০২৪ সালের ৫ জুন কোর্টের আদেশের মধ্যদিয়ে। কোটা সংস্কার আন্দোলন এক সময়ে সরকার পতনের এক দফায় গড়ায় আর তা হয়ে ওঠে রক্ত¯পাত। এত রক্তপাত নিকট অতীতে দেখেনি বাংলাদেশ। পরের অধ্যায় গুলোতে এই আন্দোলন, তার পটভূমি ও রক্তপ্লাবী দিনগুলোর বিবরণ তুলে ধরা হবে। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত একটি সরকার/ক্ষমতাসীন দল স্বৈরাচারী হয়ে উঠতে পারে, যেমনটা ঘটেছিলো জার্মানিতে ন্যাৎসিদের বেলায়। বাংলাদেশের তা দেখা গেল। জনগণকে শোষণ-নির্যাতনের কোনো পন্থাই তারা বাদ রাখে না। নির্যাতনমূলক সকল ব্যবস্থ গুম, খুন ও গোপন কারাগার আয়নাঘর তার নজির। কিন্তু শেষটা কখনোই ভালো হয় না। আমি বাংলাদেশের ৫৩ বছরের ঘটনাবলির পর্যবেক্ষণ ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ, ১৯৮২/৮৩-র ছাত্র আন্দোলন, ৯০-র এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে যুক্ত থেকে প্রত্যক্ষ করেছি। ১৯৮২-র মধ্য ফেব্রুয়ারি এক […]
Read More
লেখক : ড. মোহাম্মদ সরোয়ার হোসেনপ্রকাশনী : সিয়ান পাবলিকেশন জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে ১,৫০০-এর বেশি ছাত্র-জনতা প্রাণ দিয়েছেন। অন্ধত্ব ও পঙ্গুত্বসহ আহত হয়েছেন অন্তত ১৯,০০০ মানুষ। এই বইতে ২৬ জন শহীদের জীবনের শেষ মুহূর্তগুলো প্রত্যক্ষদর্শীদের তথ্যের আলোকে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। শহীদদের দুর্লভ ছবি ও ভিডিও ক্লিপ QR কোডের মাধ্যমে সংযুক্ত করা হয়েছে। এত প্রাণ ও রক্তের বিসর্জনের অনুপ্রেরণা কী ছিল শহীদদের?প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও কলোনাইজারদের বিরুদ্ধে লড়াই করে টিকে থাকা এই ব-দ্বীপের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগোষ্ঠী কয়েক শত বছর ধরে রক্ত ও প্রাণ বিসর্জন দিয়ে আসছে। এই জনপদের মানুষ যুগের পর যুগ ইংরেজদের শোষণ ও দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে—বুলেটের বিপরীতে বাঁশের লাঠি হাতে নিয়ে ইতিহাস রচনা করেছে। অসংখ্য প্রাণ ও রক্তের বিনিময়ে ১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে ভারত ও পাকিস্তানের জন্ম হয়। মুসলিম পরিচয় শুধুই রাষ্ট্রগঠনের ভিত্তি ছিল না; এটি একটি ঐতিহাসিক প্রতিরোধের চেতনার প্রতিফলন।এত ত্যাগের বিনিময়ে মানুষের চাওয়া ছিল সামান্যই; ইনসাফ (মুসলিম হিসেবে অধিকার, সুবিচার, সুশাসন) প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এমন এক সমাজ, যেখানে তারা স্বাধীনভাবে জীবন-জীবিকা গড়তে পারবে এবং নিজেদের মানোন্নয়নে আত্মপ্রকাশ করতে সক্ষম হবে। কিন্তু নতুন দেশেও সাধারণ মুসলমানদের স্বপ্নভঙ্গ ঘটে। ক্ষমতা-কেন্দ্রিক রাজনীতির কারণে ভৌগোলিকভাবে বিচ্ছিন্ন, ভারতবেষ্টিত পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) মানুষ জীবন-জীবিকার ক্ষেত্রে নানাভাবে বৈষম্যের শিকার হয়। এরই ফলশ্রুতিতে, অনেক মানুষের আত্মত্যাগের মাধ্যমে ১৯৭১ সালে এই জনপদ নতুন দেশ হিসেবে স্বাধীনতা অর্জন […]
Read More
লেখক: আলমগীর ইমন ৩৬ দিনের আন্দোলনের সফলতা। আমাদের জেন-জি-রা পেরেছে। এই অসম্ভবকে সম্ভব করেছে। অভিন্দন তাদেরকে। এই সংক্ষিপ্ত সংকলনে সেই জুলাইয়ের ৩৬ দিনের ঘটনাগুলোর সারসংক্ষেপ প্রকাশ পেয়েছে।
Read More