লেখক: ড. মুহা. কামরুজ্জামান বইটির শুরুতেই ৩৬ জুলাইয়ের বীর বিপ্লবীদের স্যালুট জানানো হয়েছে। এই বীর নায়কদের নেতৃত্বেই সংঘটিত হয়েছে এ বিপ্লব। আর সংঘটিত বিপ্লবটি ছিল অভাবনীয়, অকল্পনীয় ও দুর্দমনীয়। এ বিপ্লবের নায়করা হলেন বাংলার তরুণ-তরুণী ও কিশোর-কিশোরীরা। পৃথিবীর ইতিহাসে এসব বীরের নাম লেখা হয়ে গেছে স্বর্ণাক্ষরে। তারা পৃথিবীকে কাঁপিয়েছে, বাঙালিদের জাগিয়েছে, জাতির ঘুম ভাঙিয়েছে এবং জালিমকে থামিয়েছে। বিপ্লব সংঘটিত হওয়ার পরও এই তরুণরা বসে নেই। বিপ্লব নস্যাতে সম্ভাব্য সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে তারা অতন্দ্র প্রহরীর মতো কাজ করে যাচ্ছে। বইটিতে মোট ২৬টি কলাম সংযোজিত হয়েছে। প্রতিটি কলামে প্রিয় মাতৃভ‚মির স্বকীয়তা ও স্বাধীনতার হুমকির বিষয়ে দৃষ্টিপাত করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সরকার ও দেশবাসীকে সচেতন ও সতর্ক হতে আহ্বান জানানো হয়েছে। বাংলাদেশের একমাত্র কাছের প্রতিবেশী হলো ভারত। গত ৫৩ বছর ধরে আমরা দেশটিকে বন্ধু ভেবে এসেছি। কিন্তু আগস্ট বিপ্লবের পর জাতির সামনে ভারতের মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে। তারা বাংলাদেশের বন্ধু নয়। তারা শুধু আওয়ামী লীগের বন্ধু। বাংলাদেশে ২০২৪ সাল পর্যন্ত নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সংখ্যা ৫৩টি। এই ৫৩টি দলের ৫২টিই আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী নীতির বিরোধী।
Read More
লেখক: তানি জেসমিন জুলাই আন্দোলনের ওপর চলমান ঘটনা নিয়ে ফটোগ্রাফির বই। ফটোগ্রাফির মাধ্যমে পুরো আন্দোলনের সময়টা তুলে ধরা হয়েছে। যেখানে ঘটনাগুলোকে ছবির মাধ্যমে তারিখের ক্রমানুসারে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
Read More
লেখক: ফুয়াদ স্বনম জুলাই মাস্টার্স’ গ্রন্থ বস্তুবাদী সম্পদের বিপরীতে প্রকৃতির সন্তানদের পৃথিবী রক্ষার লড়াইয়ের সূচনাকে লিখিত রূপে প্রকাশ করা হয়েছে, জীবন্ত ভাষায়। ঐতিহাসিক কাল থেকে দক্ষিণ এশিয়ার কেন্দ্রবিন্দু ঢাকা। লেখক ঢাকার রাজনৈতিক ঘটনার সাথে মানুষের জীবন-জীবিকা-চরিত্র বদলের সত্য ঘটনাকে তুলে এনেছেন। দলীয় গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা ফ্যাসিস্ট জন্ম দিয়ে বাংলাদেশের উপর যে কালো চিহৃ তৈরি করেছে, রক্তের বন্যায় বারবার দেশের মাটিকে পবিত্র করতে যারা জন্মেছিলো এবং খুন হয়েছে তথাকথিত রাষ্ট্রযন্ত্রের আঘাতে, তাদের কোনভাবেই ভুলে যাওয়া যাবে না, যেমন নতুন বাংলাদেশে তৈরিতে প্রয়োজন রয়েছে পূর্বের ভুল নির্ধারণ এবং সংকট চিহিৃত করণ। অতপর সমাধান। লেখক ফুয়াদ সাকী বস্তুবাদের বিপরীতে প্রকৃতিবাদের ঘর্ষণের মধ্যবর্তী সময়ের মানুষ। আমাদের সময়ের নায়কদের অন্যতম, যিনি সহযোদ্ধাকে ধারন করেন। ব্যক্তিগত জীবন ভেসে গেছে বারুদের গন্ধে, পথ থেমে গেছে লাশের মিছিলে। তাই সময় ফুয়াদ সাকীকে বাধ্য করে ইতিহাস
Read More
লেখক : জাওয়াদ আহমেদপ্রকাশনী : ফাউন্টেন পাবলিকেশন্সপৃষ্ঠা : 160, সংস্করণ : 1st Editionআইএসবিএন : 978-984-97960-6-0 সিপাহি বিদ্রোহ থেকে ২৪-এর জুলাই গণঅভ্যুত্থান—বাংলাদেশের প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে আলেম সমাজ ও তৌহিদী জনতা ছিলেন প্রথম সারিতে। ব্রিটিশ বিরোধী লড়াইয়ে মুজাহিদ আলেমদের ফাঁসি, ভাষা আন্দোলন, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান ও মুক্তিযুদ্ধে তাঁদের আত্মত্যাগ ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু এক কুচক্রী মহল বারবার তাঁদের এই গৌরবময় ভূমিকা মুছে ফেলার অপচেষ্টা চালিয়েছে। সর্বশেষ ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানেও কওমি মাদ্রাসার ছাত্র ও আলেম সমাজের ভূমিকা অনন্য। ফ্যাসিবাদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে রাস্তায় নেমে আসা এসব আলেম ওলামা, মাদরাসা ছাত্র ও তৌহিদী জনতার অনেকেই শহীদ হয়েছেন, অনেকে আহত হয়ে চিরতরে পঙ্গু হয়েছেন। তাদের আত্মত্যাগই এক নতুন বাংলাদেশের ভিত্তি রচিত হয়েছে। এই বইয়ে আমরা অত্যন্ত সংক্ষেপে তাদের সেই অবদান তুলে ধরার চেষ্টা করেছি, যেন সত্য ইতিহাস প্রজন্মের পর প্রজন্ম সংরক্ষিত থাকে।
Read More
লেখক: ইনকিলাব মঞ্চ (সম্পাদক) শহীদ আনাসের চিঠি ‘মা, আমি মিছিলে যাচ্ছি। আমি নিজেকে আর আটকাতে পারলাম না। সরি আব্বাজান, তোমার কথা অমান্য করে বের হলাম। স্বার্থপরের মতো ঘরে বসে থাকতে পারলাম না। আমাদের ভাইয়েরা, আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য কাফনের কাপড় মাথায় বেঁধে রাজপথে নেমে সংগ্রাম করে যাচ্ছে। অকাতরে নিজেদের জীবন বিসর্জন দিচ্ছে। একজন প্রতিবন্ধী কিশোর, ৭ বছরের শিশু, পঙ্গু মানুষ যদি সংগ্রামে অংশ নিতে পারে, তাহলে আমি কেন ঘরে বসে থাকব? একদিন তো মরতেই হবে। ভয় পেয়ে স্বার্থপরের মতো ঘরে বসে না থেকে, সংগ্রামে নেমে গুলি খেয়ে বীরের মতো মৃত্যু আরও শ্রেষ্ঠ। যে মানুষ অন্যের জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দেয়, সেই প্রকৃত মানুষ। আমি যদি বেঁচে না ফিরি, তবে কষ্ট না পেয়ে গর্বিত হও। জীবনের প্রতিটি ভুলের জন্য ক্ষমা চাই।’ – আনাস
Read More
লেখক: রিদওয়ান নোমানী ঘুমের মধ্যেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার দিনে-কবিতার মুখোমুখি হতে গিয়ে দেখেছি কবিতা আর ভীত-সন্ত্রস্ত নেই, কবিতারা আমার মতোই সাহসী। এক একটি শব্দ বিজয় ছিনিয়ে আনতে তৎপর। কবিতা মনের খোরাক, তাই মনের আঙিনায় তারাও করেছে অভ্যুত্থান। সংগ্রাম থেকে ফেরা রাতগুলোতে কবিতারা দখলের আকাক্সক্ষায় ঝাপিয়ে পড়ত। যেন এখনই সময় সুতীব্র উচ্চারণের। আমি সংগ্রামের সাহসী যোদ্ধা, আমার সাহস আর ক্রোধকে ধারণ করতে চাইত কবিতা। চার শতাধিক পুলিশের তাক করা বন্দুকের সামনে হাঁটু গেড়ে বসতে গিয়ে একজন কবিকে দেখি। কবির চোখের সন্ত্রাসে ভীত-সন্ত্রস্ত বন্দুক কীভাবে থতমত খায়!সংগ্রামের কবিতা দেখতে কেমন, এসব আমি কিছুই বলব না। আমি বলব যোদ্ধাদের সাহসী উচ্চারণই কবিতা। ‘পিছনে পুলিশ, সামনে স্বাধীনতা!’ মাঠের সেøাগানগুলোই এক একটি কবিতা। তারপরও কবিতার যেহেতু একটি গোত্র, বর্ণ আছে। তাকে শাসন করার জন্য একজন কবি আছে। তাই দেখতে চেয়েছি বা দেখাতে চাচ্ছি এ সময়ের কবিতারা কীভাবে সংগ্রামের সামনে দাঁড়িয়েছে? ‘হারগুঁজি’ দক্ষিণাঞ্চলের একটি কাঁটাযুক্ত পাতার নাম। এর আক্ষরিক অর্থ গলার কাঁটা, যা আমার বৈশিষ্টকেই ধারণ করে। দুই বছর আগে ‘হারগুঁজি’ কবিতার ছোটকাগজ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। যদিও গত দুই বছরে আর কোনো সংখ্যা বের হয়নি। এবার হারগুঁজি তার স্ব কাজে ফিরে এসেছে। সংগ্রামের সময় লেখা কবিতা অর্থাৎ ‘৩৬জুলাই গণঅভ্যুত্থান সংখ্যা’টি তারই নমুনা।
Read More
লেখক : মাহমুদ রাকিবপ্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্সপৃষ্ঠা : 176আইএসবিএন : 978-984-99977-4-0 Echoes of Red July: The 2024 Uprising in Bangladesh delves into the pulse of a nation in revolt, tracing the path of a fiery struggle for justice, equality, and political reform. Through compelling narratives and sharp analysis, this book explores the dramatic protests that shook the streets, their aftermath, and the enduring impact on Bangladesh’s socio-political fabric. A vivid reflection of resilience, hope, and the unyielding desire for change, Echoes of Red July invites readers to witness a pivotal moment in history where the cries for justice echoed far beyond the streets of Dhaka.
Read More